কম দামে ভাল মোবাইল ফোন পানির দামে।
কম দামে ভাল মোবাইল ফোনপানির দামে।
স্মার্টফোন বাজারে ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে চলছে তীব্র প্রতিযোগিতা। ফলে প্রতিনিয়ত বাজারে যুক্ত হচ্ছে নতুন সব ফিচার সমৃদ্ধ স্মার্টফোন।
তবে বর্তমানে বাজারে দামি স্মার্টফোনগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কমদামি স্মার্টফোনগুলোর চাহিদাই সবচেয়ে বেশি।
সে অনুযায়ী আপনার বাজেট যদি দশ হাজার টাকার মধ্যে হয়, তাহলে বলা যেতে পারে মোটামুটি মানের একটি ভালো স্মার্টফোন আপনি পেতে পারেন।
এই সেগমেন্টে যে কয়টি অ্যান্ড্রয়েড ফোন একাধিক ফিচার-সহ দশ হাজারের কম দামে পাওয়া সম্ভব, সবগুলোই আপনাদের জন্য আজকের পোস্টে তুলে ধরা হলো।
দশ হাজার টাকার মধ্যে সেরা ফোন ২০১৯
৪০০০-৫০০০ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে তিনটি স্মার্টফোন রয়েছেMaximus D1, Maximus P7 এবং Walton Primo EF8।Maximus D1 (4G)
লো প্রাইজে ফোরজি সমর্থিত Maximus D1 ফোনে রয়েছে ৫ ইঞ্চি ৭২০পি এইচডি ডিসপ্লে। অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ফোনটিতে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো এডিশন)।ফোনটিতে ১.৩ গিগাহার্টজের স্প্রেডট্রাম (SC9832E) চিপসেট প্রসেসরের পাশাপাশি রয়েছে মালি-টি ৮২০ জিপিউ। সাথে থাকছে ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ছবি তোলার জন্য Maximus D1 ফোনের পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ও এলইডি ফ্ল্যাশ এবং সেলফি তুলার জন্য সামনে রয়েছে আরেকটি ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে ফোনটিতে রয়েছে ২ হাজার ২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফোনটির দাম ৪ হাজার ৫৯০ টাকা যা রবি শপ থেকে কেনা যাবে।
Maximus D1 স্পেসিফিকেশন:–
- ৭২০পি এইচডি ডিসপ্লে
- ১.৩ গিগাহার্টজ স্প্রেডট্রাম (SC9832E) চিপসেট
- ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও (গো এডিশন) অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ব্যাক ক্যামেরা
- ২ হাজার ২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Maximus P7 (4G)
ম্যাক্সিমাসের আরেকটি লো প্রাইসে ফোরজি সমর্থিত ফোন হলো এই Maximus P7।এই ফোনটিতেও রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো এডিশন) আপারেটিং সিস্টেম, ৫ ইঞ্চি ৭২০পি এইচডি ডিসপ্লে, ১ জিবি র্যাম, ১৬ জিবি জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ, ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ব্যাক ক্যামেরা।
তবে Maximus P7 ফোনে রয়েছে আরো উন্নত ১.৩ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক (MTK6739) চিপসেট প্রসেসর। ফলে এতে ম্যাক্সিমাস ডি১ ফোনের চেয়ে ভালো পারফরম্যান্স পাওয়া যাবে।
জিপিউ হিসেবে ফোনটিতে রয়েছে পাওয়ার ভিআর (GE8100)। Maximus P7 ফোনে ২ হাজার ৪০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি থাকায় ব্যাকআপও বেশি পাওয়া যাবে।
ফোনটির দাম ৪ হাজার ৬৯৯ টাকা যা ম্যাক্সিমাস ডি১ অপেক্ষা কিছু টাকা বেশি। ফোনটি জিপি অনলাইন বা অফলাইন শপে পাওয়া যাবে।
Maximus P7 স্পেসিফিকেশন:–
- ৭২০পি এইচডি ডিসপ্লে
- ১.৩ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MTK6739) চিপসেট
- ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও (গো এডিশন) অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ব্যাক ক্যামেরা
- ২ হাজার ৪০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Walton Primo EF8 (4G)
লো প্রাইজে ফোরজি সমর্থিত আরেকটি বেস্ট স্মার্টফোন হলো Walton Primo EF8। ফোনটিতে ১.৪ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক (MT6580M) চিপসেট প্রসেসর রয়েছে যা ম্যাক্সিমাস পি৭ এবং ম্যাক্সিমাস ডি১ ফোন হতে আরো ভালো পারফর্মেন্স দিবে।তবে এই ফোনটিতে ওয়াল্টন কোনো এইচডি ডিসপ্লে ব্যবহার করেনি। তার বদলে ওয়াল্টন ব্যবহার করেছে ১৮:৯ অ্যাসপেক্ট রেশিওয়ের ৪.৯৫ ইঞ্চি FWVGA+ ডিসপ্লে।
এটা এই ফোনের একটি ড্রব্যাক বলা যেতে পারে। ওয়াল্টন যদি ফোনটিতে একটি এইচডি ডিসপ্লে ব্যবহার করতো তাহলে এইটা তাদের জন্য একটা টার্নিং পয়েন্ট হতে পারতো।
যাইহোক, অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো ভার্সন) আপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোনটিতে রয়েছে ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ছবি তোলার জন্য Walton Primo EF8 ফোনের পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা ও এলইডি ফ্ল্যাশ। সামনে রয়েছে আরেকটি ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। স্মার্টফোনটিতে বেশ কিছু অ্যাডভান্স ক্যামেরা ফিচার রয়েছে।
অটিজি সমর্থিত ফোনটিতে জিপিউ হিসেবে থাকছে মালি-টি ৮২০। রয়েছে মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা।
ফোনটিতে ব্যাকআপ হিসেবে ২ হাজার ৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। তবে এতে থাকছে তিনটি ভিন্ন ব্যাটারি সেভিং মোড, যার ফলে কিছুটা বেশি ব্যাকআপ পাওয়া যাবে।
ফোনটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৯৯৯ টাকায়।
Walton Primo EF8 স্পেসিফিকেশন:–
- ৪.৯৫ ইঞ্চি FWVGA+ ডিসপ্লে
- ১.৪ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MT6580M) চিপসেট
- ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও (গো এডিশন) অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ব্যাক ক্যামেরা
- ২ হাজার ৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
৫০০০-৬০০০ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে দুইটি স্মার্টফোন রয়েছেSymphony G100 এবং Walton Primo GF7।Symphony G100 (4G)
ফোরজি সমর্থিত Symphony G100 ফোনে রয়েছে ১.৩ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক (MT6580) চিপসেট প্রসেসর। আপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো এডিশন)। রয়েছে ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।ফোনটিতে একটি ৫.৪৫ ইঞ্চির ফুল ভিউ ডিসপ্লে থাকলেও তা FWVGA+ কোয়ালিটির। অর্থাৎ ফোনটিতে কোনো এইচডি ডিসপ্লে নেই।
ছবি তোলার জন্য Symphony G100 ফোনের পিছনে রয়েছে এফ/২.২ অ্যার্পাচারের ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সেলফি তুলার জন্য সামনে রয়েছে আরেকটি ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। নেই কোন অটো ফোকাস সুবিধা।
ফোনটিতে জিপিউ হিসেবে থাকছে মালি ৪০০ এমপি২। অটিজি সমর্থিত ফোনটিতে রয়েছে মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে ফোনটিতে রয়েছে ২ হাজার ৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের একটি ব্যাটারি। Symphony G100 ফোনের দাম ৫ হাজার ৯৯৯ টাকা যা জিপি অনলাইন বা অফলাইন শপে পাওয়া যাবে।
Symphony G100 স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৪৫ ইঞ্চি ফুল ভিউ FWVGA+ ডিসপ্লে
- ১.৩ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MT6580) চিপসেট
- ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও (গো এডিশন) অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ব্যাক ক্যামেরা
- ২ হাজার ৫০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Walton Primo GF7 (4G)
এই বাজেটে আরেকটি ফোরজি সমর্থিত স্মার্টফোন হলো Walton Primo GF7। অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো ভার্সন) আপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে রয়েছে ১.২৫ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MT6737H) চিপসেট প্রসেসর।সাথে থাকছে ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। ফোনটিতে ৫.৩৪ ইঞ্চির ফুল ভিউ ডিসপ্লে আছে, তবে তা FWVGA+ কোয়ালিটির।
ছবি তোলার জন্য ফোনের পিছনে রয়েছে এফ/২.২ অ্যার্পাচারের ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং সামনে রয়েছে আরেকটি ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ফোনটিতে জিপিউ হিসেবে থাকছে মালি-টি ৭২০। ব্যাকআপ সুবিধা দিতে ফোনটিতে রয়েছে ২ হাজার ৭০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি যা ব্যাটারি সেভিং মোড সমর্থিত।
ফোনটির দাম পূর্বে ৫ হাজার ৭৯৯ টাকা হলেও বর্তমানে তা ৫ হাজার ৪৯৯ টাকায়পাওয়া যাচ্ছে।
Walton Primo GF7 স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৩৪ ইঞ্চি ফুল ভিউ FWVGA+ ডিসপ্লে
- ১.২৫ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MT6737H) চিপসেট
- ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও (গো এডিশন) অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ব্যাক ক্যামেরা
- ২ হাজার ৭০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
৬০০০-৭০০০ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে দুটি স্মার্টফোন রয়েছে Walton Primo GM3 এবং Walton Primo G8i।Walton Primo GM3 (4G)
ওয়াল্টনের Walton Primo GM3 ফোনটিকে ফিচার-রিচ লো বাজেট স্মার্টফোন বলা যেতে পারে। ফোরজি সমর্থিত Walton Primo GM3 ফোনে রয়েছে ১.৩ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর চিপসেট।আপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ (গো ভার্সন)। সাথে থাকছে ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ফোনটিতে ৫.৩৪ ইঞ্চি ফুল ভিউ FWVGA+ ডিসপ্লে রয়েছে যা ফোনটির একমাত্র ড্রব্যাক বলা যেতে পারে।
বাজেট অনুযায়ী ফোনটিতে ওয়াল্টনের অবশ্যই একটি এইচডি ডিসপ্লে ব্যবহার করা উচিত ছিলো।
ছবি তোলার জন্য Walton Primo GM3 ফোনের পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং সেলফি তুলার জন্য সামনে রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ফোনটিতে জিপিউ হিসেবে থাকছে পাওয়ার ভিআর রগ (GE8100)। অটিজি এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট সমর্থিত ফোনটিতে রয়েছে ৬৪ জিবি পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা।
রয়েছে ব্যাটারি সেভিং মোড সমর্থিত ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের একটি বড় ব্যাটারি যা এই প্রাইজের তুলনায় অনেকটাই বেশি।
বাজারে Walton Primo GM3 ফোনের দাম ৬ হাজার ৮৯৯ টাকা যা পূর্বে ছিল ৭ হাজার ১৯৯ টাকা।
Walton Primo GM3 স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৩৪ ইঞ্চি ফুল ভিউ FWVGA+ ডিসপ্লে
- ১.৩ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর চিপসেট
- ১ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও (গো এডিশন) অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Walton Primo G8i (4G)
এই বাজেটে ওয়াল্টনের আরেকটি স্মার্টফোন হলো Walton Primo G8i। ফোনটিতে রয়েছে ১.৪ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর চিপসেট।আপারেটিং সিস্টেম হিসেবে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১। সাথে থাকছে ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ফোনটিতে রয়েছে ৫.৩৫ ইঞ্চি ফুল ভিউ আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে। ফোনটিতে জিপিউ হিসেবে থাকছে মালি টি-৮২০।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং সেলফি তুলার জন্য সামনে রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
অটিজি এবং ফেস আনলক সমর্থিত ফোনটিতে রয়েছে ৬৪ জিবি পর্যন্ত মাইক্রো এসডি কার্ড ব্যবহারের সুবিধা।
ব্যাকআপ হিসেবে ফোনটিতে আছে ২ হাজার ২৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি যা সেভিং মোড সমর্থিত। বাজারে Walton Primo G8i ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে ৬ হাজার ৩৯৯ টাকায়।
Walton Primo G8i স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৩৫ ইঞ্চি ফুল ভিউ আইপিএস এলসিডি ডিসপ্লে
- ১.৪ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর চিপসেট
- ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ২ হাজার ২৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
এই বাজেটে ছাড়াও আরো বেশ কয়েকটি স্মার্টফোন রয়েছে। যেমন itel S11x (৬,৩০০-৬,৫০০৳), Symphony i15 (৬,৬৯০৳), Symphony V130 (৬,১৫০৳)।
তবে এগুলোর একটাতেও ফোরজি নাই! আপনি চাইলে কেনার আগে এগুলোও দেখে নিতে পারেন।
৭০০০-৮০০০ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে দুটি স্মার্টফোন রয়েছে Infinix Smart 2 Pro এবং Walton Primo H8।Infinix Smart 2 Pro
Infinix Smart 2 Pro ফোনে রয়েছে ৫.৫ ইঞ্চি এইচডি+ আইপিএস ফুল ভিউ ডিসপ্লে। অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে চিপসেট হিসেবে থাকছে ১.৫ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক (MT6739) চিপসেট।রয়েছে ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। জিপিইউ হিসেবে ফোনটিতে থাকছে পাওয়ার ভিআর (GE8100)।
ছবি তোলার জন্য Infinix Smart 2 Pro ফোনের পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ১৩+২ মেগাপিক্সেল ডুয়েল ক্যামেরা। সেলফি তুলার জন্য সামনে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ফোনটিতে ডুয়েল সিম সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে মাইক্রো ইউএসবি ২.০, অটিজি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস আনলকের মতো বেশ কিছু ফিচার।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে রয়েছে ৩ হাজার ৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফোনটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭ হাজার ৯৯০ টাকায়।
Infinix Smart 2 Pro স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৫ ইঞ্চি এইচডি+ ফুল ভিউ ডিসপ্লে
- ১.৫ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MT6739) চিপসেট
- ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম
- ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩+২ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৩ হাজার ৫০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Walton Primo H8
৫.৪৫ ইঞ্চি ফুল ভিউ এইচডি+ ডিসপ্লে সমৃদ্ধ Walton Primo H8 ফোনে রয়েছে ১.২৮ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক (MT6739) চিপসেট।অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে রয়েছে ২/৩ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। জিপিইউ হিসেবে ফোনটিতে থাকছে পাওয়ার ভিআর (GE8100)।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে আরেকটি ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ডুয়েল সিম সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে অটিজি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস আনলক ফিচার।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে রয়েছে ৩ হাজার ২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফোনটির দাম যথাক্রমে ৭ হাজার ৯৯ টাকা (২ জিবি) এবং৭ হাজার ৯৯৯ টাকা (৩ জিবি)।
Walton Primo H8 স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৪৫ ইঞ্চি ফুল ভিউ এইচডি+ ডিসপ্লে
- ১.২৮ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MT6739) চিপসেট
- ২/৩ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম
- ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৩ হাজার ২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
৮০০০-৯০০০ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে দুটি স্মার্টফোন রয়েছে Redmi 6A এবং Infinix Hot S3।Xiaomi Redmi 6A
বাজেট ফোন হিসেবে শাওমির Redmi 6A বেশ পরিচিত। এতে রয়েছে ৫.৪৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে যার রেজুলেশন ৭২০*১২৮০ পিক্সেল।অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে ফোনটিতে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ যা অ্যান্ড্রয়েড ৯ পাই-এ আপগ্রেড করা যাবে। সাথে থাকছে শাওমির কাস্টমাইজ এমআইইউআই ১০।
২ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর মিডিয়াটেক হেলিও এ২২ চিপসেটের পাশাপাশি গ্রাফিক্স সুবিধা দিতে রয়েছে পাওয়ার ভিআর (GE8320) জিপিইউ। রয়েছে ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে ফোনটিতে রয়েছে ৩ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফোনটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮ হাজার ৯৯৯ টাকায় যা পূর্বে ছিলো ৯ হাজার ৪৯৯ টাকা।
Xiaomi Redmi 6A স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৪৫ ইঞ্চি ৭২০পি ডিসপ্লে
- ২ গিগাহার্টজ কোয়াড কোর মিডিয়াটেক হেলিও এ২২ চিপসেট
- ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম (আপগ্রেড করা যাবে)
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৩ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Infinix Hot S3
৫.৭ ইঞ্চি ফুল ভিউ এইচডি+ ডিসপ্লে সমৃদ্ধ Infinix Hot S3 ফোনটিতে রয়েছে ১.৪ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৪৩০ চিপসেট।অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.০ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে রয়েছে ৩ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। জিপিইউ হিসেবে ফোনটিতে থাকছে এড্রিনো ৫০৫।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে ২০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ডুয়েল সিম সুবিধার পাশাপাশি ফোনটিতে রয়েছে মাইক্রো ইউএসবি ২.০, অটিজি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস আনলক ফিচার।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে রয়েছে ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের একটি বড় ব্যাটারি। ফোনটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৮ হাজার ৯৯০ টাকায় যা পূর্বে ছিলো ১২ হাজার ৯৯০ টাকা।
Infinix Hot S3 স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৭ ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে
- ১.৪ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর স্ন্যাপড্রাগন ৪৩০ চিপসেট
- ৩ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম
- ২০ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
৯০০০-১০০০০ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে দুটি স্মার্টফোন রয়েছে Huawei Y5 2019 এবং Symphony Z15।Huawei Y5 2019
Huawei Y5 2019 ফোনটিতে রয়েছে ৫.৭১ ইঞ্চি ডিসপ্লে যার রেজুলেশন ৭২০*১৫২০ পিক্সেল। অ্যান্ড্রয়েড পাই ৯.০ অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোনটি চলবে কাস্টমাইজ ইএমইউআই ৯ এর উপর।ফোনটিতে চিপসেট হিসেবে আছে ২.০ গিগাহার্টজের মিডিয়াটেক (MTK6761) চিপসেট। সাথে থাকছে ২ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত এফ/১.৮ অ্যার্পাচারের ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে এফ/২.২ অ্যার্পাচারের ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
বিশেষ ফিচার হিসেবে স্মার্টফোনটিতে রয়েছে আই কম্ফর্ট মোড, অটিজি এবং ফেস আনলক ফিচার। ফোনটিতে জিপিইউ হিসেবে থাকছে পাওয়ার ভিআর (GE8320)।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে রয়েছে ৩ হাজার ২০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফোনটির দাম ৯ হাজার ৪৯৯ টাকা যা পূর্বে ছিলো ৯ হাজার ৯৯৯ টাকা।
Huawei Y5 2019 স্পেসিফিকেশন:–
- ৫.৭১ ইঞ্চি ৭২০পি ডিসপ্লে
- ২ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক (MTK6761) চিপসেট
- ২ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড পাই ৯.০ অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৩ হাজার ২০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Symphony Z15
মিনিমাল নচ স্টাইলের Symphony Z15 ফোনটিতে রয়েছে ৬.০৯ ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে। রয়েছে ২ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।অ্যান্ড্রয়েড পাই ৯ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে থাকছে ১.৬ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর মিডিয়াটেক চিপসেট।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ১৩+২ মেগাপিক্সেল ডুয়েল ক্যামেরা। সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ডুয়েল সিম সুবিধার পাশাপাশি ফোনটিতে থাকছে অটিজি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস আনলক ফিচার। ফোনটিতে জিপিইউ হিসেবে থাকছে আইএমজি ৮৩২২ (IMG 8322)।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে ফোনটিতে রয়েছে ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ারের একটি বড় ব্যাটারি। ফোনটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে৯ হাজার ৪৯৯ টাকায়।
Symphony Z15 স্পেসিফিকেশন:–
- ৬.০৯ ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে
- ১.৬ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর মিডিয়াটেক চিপসেট
- ২ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড পাই ৯ অপারেটিং সিস্টেম
- ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩+২ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৪ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
১০০০০-১০৯৯৯ টাকা বাজেটে বেস্টঃ-
এই বাজেটে দুটি স্মার্টফোন রয়েছেSamsung Galaxy M10 এবং Vivo Y91C।Samsung Galaxy M10
Samsung Galaxy M10 ফোনটিতে রয়েছে ৬.২২ ইঞ্চি এইচডি+ ইনফিনিটি-ভি ডিসপ্লে যার রেজুলেশন ৭২০*১৫২০ পিক্সেল।অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম চালিত ফোনটি চলবে স্যামসাংয়ের নিজস্ব ইউজার ইন্টারফেস স্যামসাং এক্সপেরিয়েন্স ৯.৫ এর উপর।
ফোনটিতে চিপসেট হিসেবে রয়েছে ১৪ ন্যানোমিটার অক্টাকোর এক্সিনোস ৭৮৭০ চিপসেট। সাথে থাকছে ২/৩ জিবি র্যাম ও ১৬/৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। তবে বর্তমানে আমাদের দেশে শুধু ২/১৬ জিবি ভেরিয়েন্টটি পাওয়া যাবে।
ছবি তোলার জন্য Samsung Galaxy M10 ফোনের পিছনে রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা সেট আপ। এই ক্যামেরার প্রাইমারি সেন্সার ১৩ এবং ডেপ্ত সেন্সার ৫ মেগাপিক্সেলের। ফোনটির সামনে রয়েছে ৫ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা।
ডুয়েল সিম সুবিধার পাশাপাশি ফোনটিতে থাকছে অটিজি ও ফেস আনলক ফিচার। ফোনটিতে জিপিইউ হিসেবে থাকছে মালি-টি ৮৩০ এমপি১।
ব্যাকআপ সুবিধা দিতে ফোনটিতে রয়েছে ৩ হাজার ৪০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি। ফোনটি পাওয়া যাবে ১০ হাজার ৯৯৯ টাকায়।
স্মার্টফোনটির রিভিউ পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
Samsung Galaxy M10 স্পেসিফিকেশন:–
- ৬.২২ ইঞ্চি এইচডি+ ইনফিনিটি-ভি ডিসপ্লে
- অক্টাকোর এক্সিনোস ৭৮৭০ চিপসেট
- ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩+৫ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৩ হাজার ৪০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Vivo Y91C
Vivo Y91C ফোনটিতে রয়েছে ৬.২২ ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে যার রেজুলেশন ৭২০*১৫২০ পিক্সেল।অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১ অপারেটিং সিস্টেমের ফোনটিতে রয়েছে ২ গিগাহার্টজ অক্টো-কোর মিডিয়াটেক হেলিও পি ২২ (MT6762R) চিপসেট প্রসেসর।
জিপিউ হিসেবে ফোনটিতে রয়েছে পাওয়ার ভিআর (GE8320)। রয়েছে ২ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ।
ছবি তোলার জন্য ফোনটির পিছনে রয়েছে অটো ফোকাস সমর্থিত ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। সেলফি ও ভিডিও চ্যাটের জন্য সামনে রয়েছে এফ/১.৮ অ্যার্পাচারের ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
ডুয়েল সিম সুবিধার পাশাপাশি ফোনটিতে থাকছে অটিজি ও ফেস আনলক ফিচার। ব্যাকআপ সুবিধা দিতে এতে থাকছে ৪ হাজার ৩০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের বড় ব্যাটারি।
ফোনটি দেশের বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১০ হাজার ৯৯০ টাকায়।
Vivo Y91C স্পেসিফিকেশন:–
- ৬.২২ ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে
- ২ গিগাহার্টজ মিডিয়াটেক হেলিও পি ২২ (MT6762R) চিপসেটে
- ২ জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেম
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট এবং ১৩ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা
- ৪ হাজার ৩০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
শেষ কথা
স্মার্টফোন কেনার আগে অবশ্যই ক্যামেরা, ব্যাটারি লাইফ, স্ক্রিনসাইজ, র্যাম, মেমরি, প্রসেসর, অ্যান্ড্রয়েড ভার্সান ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে সঠিক স্মার্টফোনটি সিলেক্ট করতে হবে।
তা না হলে পরবর্তীতে সমস্যায় পড়তে হবে। আপনার বাজেট যদি দশ হাজারের মধ্যে হয় তাহলে উপরে উল্লেখিত স্মার্টফোনগুলো দেখতে পারেন।
আর হ্যাঁ
No comments